🌳 How is camphor made from the camphor plant? Camphor is extracted from its wood, it is a natural source.
🌳 camphor কি? কর্পূর গাছ থেকে কর্পূর কি ভাবে তৈরী করা হয়? কর্পূর গাছ কি রকম দেখতে? কর্পূরগাছ কি ভাবে জমিতে রোপণ করা হয়? কর্পূর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করবো এই নিবন্ধে।
Hello friends, Tech Bangla Fill.com site-এ স্বাগতম। আজকের কর্পূর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা করবো এই নিবন্ধে। বিস্তারিত পড়ুন এবং এই নিবন্ধের সাথে থাকুন এবং সম্পূর্ণ বিবরণ জানুন বাংলাতে।
🌳Camphor tree বা কর্পূর গাছ বা কাপুর গাছ।
🌳কর্পূর গাছ (Camphor tree, Camphor laure) একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ। কর্পূর গাছের বৈজ্ঞানিক নাম Cinnamomum camphora। এটি Lauraceae পরিবারের একটি উদ্ভিদ। এই গাছ ২০–৩০ মি (৬৬–৯৮ ফুট) লম্বা হয়। প্রায় মাটির কাছাকাছি থেকেই ডালপালাগুলো চারপাশে সমান্তরালভাবে ছড়িয়ে পড়ে। বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-৪ অনুযায়ী এ প্রজাতিটি বৃক্ষটি সংরক্ষিত।
Table of Contents
🌳কর্পূর গাছ ২০ থেকে ৩০ মি. পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এটি ঔষধি গাছ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। স্থানবিশেষে একে কাপুর গাছ নামেও ডাকে। আদিনিবাস ইয়াংশি নদীর দক্ষিণে অবস্থিত চীন অংশ, তাইওয়ান, দক্ষিণ জাপান, কোরিয়া ও ভিয়েতনাম। প্রায় দুইশ’ বছর আগে এসেছে ভারত উপমহাদেশে।
🌳এই গাছ মূলত এ বৈশিষ্ট্যের কারণেই খানিকটা দূর থেকে গাছটি শনাক্ত করা যায়। ছড়ানো ডালপালার আগায় পাতাগুলো গুচ্ছবদ্ধ থাকে। পাতা আকারে ছোট, দারুচিনি বা তেজপাতার মতো। ফাল্গুন-চৈত্রে ছোট ছোট সবুজাভ ফুল ফোটে। তারপর জাম-আকৃতির ফল আসে।
🌳 এই কর্পূর গাছ থেকে কর্পূর হয়। গাছের কাঠ থেকে পাতন-পদ্ধতিতে কর্পূর সংগ্রহ করা হয়। একটি পরিণত গাছ থেকে ৪-৫ কেজি কর্পূর পাওয়া যায়। গাছের থেকে মোমের মতো রস বেরোয় তা থেকেই কর্পূর তৈরী হয়।
এর কান্ড, পাতা, ডাল সবকিছুতেই কর্পূর আছে।
🌳 এই কপূর গাছের যে কোন অংশ কেটে নিয়ে পাত্রে গরম করতে হয়। গরম বাষ্পের সংস্পর্শে এসে এর মধ্যকার কর্পূর বেরিয়ে আসে। এই কর্পূর মেশানো বাষ্প এসে কঠিন হয়ে জমে পাত্রের ঠান্ডা অংশের গায়ে। সেখান থেকে কর্পূর সংগৃহীত হয়। কর্পূর গাছ বাংলাদেশ সহ অস্ট্রেলিয়া,চীন, জাপান, কোরিয়া, তাইওয়ান, ভিয়েতনামসহ এশিয়ায় জন্মে। কর্পূর গাছ ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
🌳কর্পুর সবাই চিনি। প্রয়োজনে ব্যবহারও করি। প্রাচীনকালে এবং মধ্যযুগে ইউরোপে বিভিন্ন মিষ্টি জাতীয় খাদ্যসামগ্রীকে সুগন্ধযুক্ত করতে কর্পুর ব্যবহার করা হতো। বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তার কথা বিবেচনা করে আসুন জেনে নেই কর্পুর চাষের নিয়ম-
কর্পুর পরিচিতি: কর্পুর বড় ধরনের চিরসবুজ গাছ। এই গাছ প্রধানত তেল ও কর্পুর তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। এর তেল থেকে বিশেষ পদ্ধতিতে কর্পুর বের করে আনা হয়।
🌳 camphor চারা তৈরি:- দুটি পদ্ধতিতে কর্পুর গাছের চারা তৈরি করতে পারবেন।
১. সাধারণত গাছের বীজ থেকে চারা তৈরি করা হয়ে থাকে।
২. শক্ত ও নরম কাঠের ডাল কেটে কলম করেও চারা তৈরি করা যায়।
তৈরির সময়: কর্পুর গাছের চারা সাধারণত গ্রীষ্মকালে তৈরি করা হয়। তারপর সেখান থেকে চারা গজালে ওই চারা জমিতে রোপণ করা হয়।
🌳 কর্পুর গাছের জমি তৈরি পদ্ধতি।
দুটি ধাপে জমি তৈরি করতে হবে।
১. প্রথমে মাটিতে প্রায় ১০ মিটার পর পর গর্ত তৈরি করতে হবে।
২. চারা লাগানোর আগে জমিতে সঠিকভাবে জৈব সার দিতে হবে।
🌳চারা গাছ রোপণ:-কর্পুর গাছের চারা রোপণের ক্ষেত্রে নিচের নিয়মগুলো মানতে হবে।
১. প্রতিটি গর্তে একটি করে চারা রোপণ করতে হবে।
২. বীজতলায় চারা একটু বড় হলেই চারা তুলে রোপণ করতে হবে।
৩. বর্ষার আগে রোপণ করা ভালো। তাহলে ভালো ফলন পাওয়া যায়।
উৎপাদন: গাছ দ্রুত বাড়ন্ত হলে ৫ থেকে ৬ বছর বয়স্ক গাছের পাতা ও ডাল কেটে কর্পুর উৎপাদন বাড়ানো যায়।
🌳সুগন্ধযুক্ত কর্পুর-- চাষাবাদ পদ্ধতি ও উৎপাদন।
🌳কর্পূর গাছ (Camphor tree, Camphor laure) একটি সপুষ্পক উদ্ভিদ।
এর বৈজ্ঞানিক নাম Cinnamomum camphora।
এটি Lauraceae পরিবারের একটি উদ্ভিদ।
🌳 কর্পূর গাছ (বৈজ্ঞানিক নাম:- Cinnamomum camphora) (ইংরেজি- camphor tree, camphorwood বা camphor laurel) হচ্ছে Lauraceae পরিবারের একটি উদ্ভিদ।
🌳 কর্পূর গাছের বিবরণ।
এই গাছ ২০–৩০ মি (৬৬–৯৮ ফুট) লম্বা হয়।
প্রায় মাটির কাছাকাছি থেকেই ডালপালাগুলো চারপাশে সমান্তরালভাবে ছড়িয়ে পড়ে।
এশিয়ায় এটি ঔষধি গাছ হিসাবেও ব্যবহার কারা হয়।
মূলত এ বৈশিষ্ট্যের কারণেই খানিকটা দূর থেকে গাছটি শনাক্ত করা যায়।
কর্পূর গাছকে স্থানবিশেষে কাপুর গাছ নামেও ডাকা হয়।
ছড়ানো ডালপালার আগায় পাতাগুলো গুচ্ছবদ্ধ থাকে।
পাতা আকারে ছোট, দারুচিনি বা তেজপাতার মতো।
ফাল্গুন-চৈত্রে ছোট ছোট সবুজাভ ফুল ফোটে।
তারপর জাম-আকৃতির ফল আসে। এই গাছ থেকে কর্পূর হয়।
গাছের কাঠ থেকে পাতন-পদ্ধতিতে কর্পূর সংগ্রহ করা হয়।
একটি পরিণত গাছ থেকে ৪-৫ কেজি কর্পূর পাওয়া যায়।
গাছের থেকে মোমের মতো রস বেরোয় তা থেকেই কর্পূর তৈরী হয়।
এর কান্ড, পাতা, ডাল সবকিছুতেই কর্পূর আছে।
এ গাছের যে কোন অংশ কেটে নিয়ে পাত্রে গরম করতে হয়।
গরম বাষ্পের সংস্পর্শে এসে এর মধ্যকার কর্পূর বেরিয়ে আসে।
এই কর্পূর মেশানো বাষ্প এসে কঠিন হয়ে জমে পাত্রের ঠান্ডা অংশের গায়ে।
সেখান থেকে কর্পূর সংগৃহীত হয়।
🌳 Watch this video -
এই গাছ দেখা যায় বাংলাদেশ সহ অস্ট্রেলিয়া, চীন, জাপান, কোরিয়া, তাইওয়ান, ভিয়েতনামসহ এশিয়ার বিভিন্ন দেশে।
সম্ভবত প্রায় দুইশ’ বছর আগে এই গাছ এসেছে ভারত উপমহাদেশে।
কর্পূর গাছ ঔষধ হিসেবে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
🌳 কর্পূর আমরা প্রায় সবাই চিনি, প্রয়োজনে ব্যবহারও করি।
প্রাচীনকালে এবং মধ্যযুগে ইউরোপে বিভিন্ন মিষ্টি জাতীয় খাদ্যসামগ্রীকে সুগন্ধযুক্ত করতে কর্পুর ব্যবহার করা হতো।
কর্পূরগাছের কাঠ থেকে পাতন পদ্ধতিতে কর্পূর সংগ্রহ করা হয়।
বর্তমানে তারপিন থেকে কৃত্রিমভাবেও কর্পূর উৎপাদন করা হয়।
বর্তমানে এর প্রয়োজনীয়তার কথা বিবেচনা করে আসুন আমরা জানি কর্পূর চাষের নিয়ম।
🌳কর্পূর গাছের পরিচিতি।
কর্পূর বড় ধরনের চিরসবুজ গাছ। এই গাছ প্রধানত তেল ও কর্পুর তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। এর তেল থেকে বিশেষ পদ্ধতিতে কর্পুর বের করে আনা হয়।
🌳কর্পূর গাছের চারা তৈরি।
দুটি পদ্ধতিতে কর্পূর গাছের চারা তৈরি করতে পারবেন-
১. সাধারণত গাছের বীজ থেকে চারা তৈরি করা হয়ে থাকে।
২. শক্ত ও নরম কাঠের ডাল কেটে কলম করেও চারা তৈরি করা যায়।
🌳কর্পূর গাছের চারা তৈরির সময়।
কর্পূর গাছের চারা সাধারণত গ্রীষ্মকালে তৈরি করা হয়।
তারপর সেখান থেকে চারা গজালে ওই চারা জমিতে রোপণ করা হয়।
🌳 কর্পূর গাছের জমি তৈরির পদ্ধতি।
দুটি ধাপে জমি তৈরি করতে হবে-
১. প্রথমে মাটিতে প্রায় ১০ মিটার পর পর গর্ত তৈরি করতে হবে।
২. চারা লাগানোর আগে জমিতে সঠিকভাবে জৈব সার দিতে হবে।
🌳 কর্পূর চারা রোপণ।
কর্পুর গাছের চারা রোপণের ক্ষেত্রে নিচের নিয়মগুলো মানতে হবে।
১. প্রতিটি গর্তে একটি করে চারা রোপণ করতে হবে।
২. বীজতলায় চারা একটু বড় হলেই চারা তুলে রোপণ করতে হবে।
৩. বর্ষার আগে রোপণ করা ভালো। তাহলে ভালো ফলন পাওয়া যায়।
🌳 কর্পূর উৎপাদন।
গাছ দ্রুত বাড়ন্ত হলে ৫ থেকে ৬ বছর বয়স্ক গাছের পাতা ও ডাল কেটে কর্পুর উৎপাদন বাড়ানো যায়।
🌳 কর্পূর এর গুনাগুন।
কর্পূরের অনেক গুণ রয়েছে। ত্বকে অ্যালার্জির সমস্যা দূর করে, জলে কর্পূরের তেল ফেলে স্নান করলে অ্যালার্জি কমে যায়। নখে ফাঙ্গাস সংক্রমণও ঠেকায়, ক্যান্ডিডা প্যারাপসিলোসিস, ট্রাইকোফাইটন মেন্টাগ্রোফাইটস জাতীয় ছত্রাকের সংক্রমণ দূরে রাখে।
একজিমা কমানোর লোশন-ক্রিমে ব্যবহৃত হয়।
বালিশে এক ফোঁটা কর্পূর তেল ফেলে রাখলে ভালো ঘুম হয়। শ্বাসনালিতে ঘা, সর্দিকাশিও নিমেষে দূর করে।
🌳 বিলুপ্তপ্রায় কর্পূর গাছ।
কর্পূর সবাই চেনেন। প্রয়োজনে ব্যবহারও করেন। প্রাচীনকাল ও মধ্যযুগে মিষ্টিজাতীয় খাদ্য সুগন্ধি করতে কর্পূর ব্যবহার করা হত। কর্পূরগাছের কাঠ থেকে পাতন পদ্ধতিতে কর্পূর সংগ্রহ করা হয়। বর্তমানে তার্পিন থেকে কৃত্রিমভাবেও কর্পূর উৎপাদন করা হয়। কর্পূর চিরসবুজ মাঝারি উচ্চতার ছায়াবৃক্ষ। এর বৈজ্ঞানিক নাম Cinnamomum camphora. Lauraceae পরিবারের উদ্ভিদ। ইংরেজিতে Camphor Tree, Camphorwood, Camphor Laurel বলে। কর্পূর গাছ ২০ থেকে ৩০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হতে পারে। এটি ঔষধি গাছ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। আদিনিবাস ইয়াংশি নদীর দক্ষিণে অবস্থিত চীন অংশ, তাইওয়ান, দক্ষিণ জাপান, কোরিয়া ও ভিয়েতনাম।
🌳 কর্পূর গাছ মাটির প্রায় কাছাকাছি থেকে ডালপালাগুলো চারপাশে সমান্তরালভাবে ছড়িয়ে দেয়। ছড়ানো ডালপালার সামনে পাতাগুলো গুচ্ছবদ্ধ থাকে। মূলত এই বৈশিষ্ট্যের কারণেই খানিকটা দূর থেকে গাছটি শনাক্ত করা যায়। ফাল্গুন-চৈত্রে ছোট ছোট সবুজাভ ফুল ফোটে। এরপর জাম-আকৃতির ফল আসে।
একটি পরিণত গাছ থেকে ৪-৫ কেজি কর্পূর পাওয়া যায়। যদিও গাছের বয়স হতে হবে কমপক্ষে ৫০ বছর। গাছ থেকে মোমের মতো যে রস বেরোয় তা থেকেই কর্পূর তৈরি হয়। এর কাণ্ড, পাতা, ডাল সব কিছুতেই কর্পূর আছে। কর্পূরের স্বাদ তেতো, তবে সুগন্ধি, রং সাদা। সাধারণত গাছের বীজ থেকে চারা তৈরি করা হয়। শক্ত ও নরম কাঠের ডাল কেটে কলম করেও চারা তৈরি করা যায়।
🌳 কর্পূরের অনেক গুণ রয়েছে। মানব শরীরের বিভিন্ন অংশ বাথা বেদানার কর্পূরের তেল বিশেষ ভাবে উপকারী। ত্বকে অ্যালার্জির সমস্যা দূর করে, জলে কর্পূরের তেল ফেলে স্নান করলে অ্যালার্জি কমে যায়। নখে ফাঙ্গাস সংক্রমণও ঠেকায়, ক্যান্ডিডা প্যারাপসিলোসিস, ট্রাইকোফাইটন মেন্টাগ্রোফাইটস জাতীয় ছত্রাকের সংক্রমণ দূরে রাখে। একজিমা কমানোর লোশন-ক্রিমে ব্যবহৃত হয়। বালিশে এক ফোঁটা কর্পূর তেল ফেলে রাখলে ভালো ঘুম হয়। শ্বাসনালিতে ঘা, সর্দিকাশিও নিমেষে দূর করে।
উপসংহার - আপনার কাছে এই camphor কি? এটি কিভাবে তৈরী করা হয় এবং কি ভাবে ব্যবহার করা হয়। গাছটিকে কি ভাবে চাষ করা হয়। বাংলাতে! আলোচনা করা হল। এই আর্টিকেলটি আপনার কেমন লাগলো অনুগ্রহ করে নিচের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানান অথবা আপনি যদি কোন ধরনের পরামর্শ দিতে চান তাহলে নিচের কমেন্ট বক্সে আমাদের সাথে শেয়ার করতে পারেন।
ধন্যবাদ।
0 Comments
Please do not enter eny spam links in the comments box, All the Comments are Reviewed by Admin.